শরীরে নির্দিষ্ট কোনো রোগ থাকলেও অনেকেই রোজা রাখতে চান। মনে রাখা উচিত, রোজা পালন এমন একটি স্বাস্থ্যকর উপায়, যা সঠিক নিয়মে করলে কোনো সমস্যা তো হয় না বরং অনেক খারাপ অবস্থারও উন্নতি ঘটানো সম্ভব। ‘সহজ উপায়ে সহজ উপায়ে রমজানে সুস্থ থাকুন’ বইটির মাধ্যমে জানা যাবে রোজা পূর্ববর্তী প্রস্তুতি, পূর্ণ মাস রোজা রাখার শক্তি অর্জন এবং রোজা শেষে ঈদ পরবর্তী সঠিক খাদ্যাভ্যাস। এমনকি যে কোনো শারীরিক সমস্যায় কীভাবে রোজা রাখবেন, সে বিষয়েও বিস্তর ধারণা পাওয়া যাবে এ বই থেকে। বইটি সংগ্রহে রাখার মতো এবং এর সুফল আপনার পরিবার, স্বজন ও বন্ধুদের মাঝেও ছড়িয়ে দিতে পারেন।
মানবজাতির জন্য আল্লাহ তায়ালা রমজান মাসকে সবচেয়ে বরকতময় মাস এবং মেহমান হিসেবে পাঠিয়েছেন। রমজান মাস সারা বছরের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মাস। অন্য মাসে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারা যেভাবে চলে, রমজান মাসে তা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। সারাদিন—রাত যেন একটি নির্দিষ্ট ছকে বাঁধা। শুধুমাত্র এ মাসেই কর্মস্থলসহ সব কাজের শিডিউল পরিবর্তন হয়ে যায়। রমজানের পূর্বে সাধারণত আমরা ১১ মাস যাবৎ অভ্যস্ত ৩ বার ভারী খাবার ও ২—৩ বার হালকা খাবারে। কিন্তু রমজানে সেহরির পর সারাদিন শেষে ইফতার, ইফতারের পর রাতের খাবার, এভাবে হয়ে থাকে। সারাদিনের যে খাদ্য চাহিদা তা ৩ বার গ্রহণের মাধ্যমে পুরন হয়। রমজান মাসকে উপলক্ষ করে চলে বিভিন্ন আয়োজন। যেমন: সেহরির খাবার কী হবে? ইফতারের আয়োজন কী? এ ধরনের জিজ্ঞাসা প্রত্যেক রোজদারের মধ্যেই কাজ করে। যারা স্বাস্থ্যসচেতন, তারা অনেকেই ভাজা—পোড়া খাবার থেকে বিরত থাকেন। অনেকেই হয়তো শুধু একবার ভারী খাবার খেয়ে থাকেন। এছাড়া যাদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাদের ভাবনাটাও অনেকসময় আলাদা। সমস্যা না বাড়িয়ে কীভাবে রোজা রাখা যায়। শরীরে নির্দিষ্ট কোনো রোগ থাকলেও অনেকেই রোজা রাখতে চান। মনে রাখা উচিত, রোজা পালন এমন একটি স্বাস্থ্যকর উপায়, যা সঠিক নিয়মে করলে কোনো সমস্যা তো হয় না বরং অনেক খারাপ অবস্থারও উন্নতি ঘটানো সম্ভব। ‘সহজ উপায়ে সহজ উপায়ে রমজানে সুস্থ থাকুন’ বইটির মাধ্যমে জানা যাবে রোজা পূর্ববর্তী প্রস্তুতি, পূর্ণ মাস রোজা রাখার শক্তি অর্জন এবং রোজা শেষে ঈদ পরবর্তী সঠিক খাদ্যাভ্যাস। এমনকি যে কোনো শারীরিক সমস্যায় কীভাবে রোজা রাখবেন, সে বিষয়েও বিস্তর ধারণা পাওয়া যাবে এ বই থেকে। বইটি সংগ্রহে রাখার মতো এবং এর সুফল আপনার পরিবার, স্বজন ও বন্ধুদের মাঝেও ছড়িয়ে দিতে পারেন।
সৈয়দা শারমিন আক্তার, প্রধান পুষ্টিবিদ, ডায়েট কাউন্সেলিং সেন্টার
dietcounselingcentre@gmail.com
শরীরে নির্দিষ্ট কোনো রোগ থাকলেও অনেকেই রোজা রাখতে চান। মনে রাখা উচিত, রোজা পালন এমন একটি স্বাস্থ্যকর উপায়, যা সঠিক নিয়মে করলে কোনো সমস্যা তো হয় না বরং অনেক খারাপ অবস্থারও উন্নতি ঘটানো সম্ভব। ‘সহজ উপায়ে সহজ উপায়ে রমজানে সুস্থ থাকুন’ বইটির মাধ্যমে জানা যাবে রোজা পূর্ববর্তী প্রস্তুতি, পূর্ণ মাস রোজা রাখার শক্তি অর্জন এবং রোজা শেষে ঈদ পরবর্তী সঠিক খাদ্যাভ্যাস। এমনকি যে কোনো শারীরিক সমস্যায় কীভাবে রোজা রাখবেন, সে বিষয়েও বিস্তর ধারণা পাওয়া যাবে এ বই থেকে। বইটি সংগ্রহে রাখার মতো এবং এর সুফল আপনার পরিবার, স্বজন ও বন্ধুদের মাঝেও ছড়িয়ে দিতে পারেন।
By সৈয়দা শারমিন আক্তার
Category: স্বাস্থ্য বিষয়ক
মানবজাতির জন্য আল্লাহ তায়ালা রমজান মাসকে সবচেয়ে বরকতময় মাস এবং মেহমান হিসেবে পাঠিয়েছেন। রমজান মাস সারা বছরের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মাস। অন্য মাসে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারা যেভাবে চলে, রমজান মাসে তা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। সারাদিন—রাত যেন একটি নির্দিষ্ট ছকে বাঁধা। শুধুমাত্র এ মাসেই কর্মস্থলসহ সব কাজের শিডিউল পরিবর্তন হয়ে যায়। রমজানের পূর্বে সাধারণত আমরা ১১ মাস যাবৎ অভ্যস্ত ৩ বার ভারী খাবার ও ২—৩ বার হালকা খাবারে। কিন্তু রমজানে সেহরির পর সারাদিন শেষে ইফতার, ইফতারের পর রাতের খাবার, এভাবে হয়ে থাকে। সারাদিনের যে খাদ্য চাহিদা তা ৩ বার গ্রহণের মাধ্যমে পুরন হয়। রমজান মাসকে উপলক্ষ করে চলে বিভিন্ন আয়োজন। যেমন: সেহরির খাবার কী হবে? ইফতারের আয়োজন কী? এ ধরনের জিজ্ঞাসা প্রত্যেক রোজদারের মধ্যেই কাজ করে। যারা স্বাস্থ্যসচেতন, তারা অনেকেই ভাজা—পোড়া খাবার থেকে বিরত থাকেন। অনেকেই হয়তো শুধু একবার ভারী খাবার খেয়ে থাকেন। এছাড়া যাদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তাদের ভাবনাটাও অনেকসময় আলাদা। সমস্যা না বাড়িয়ে কীভাবে রোজা রাখা যায়। শরীরে নির্দিষ্ট কোনো রোগ থাকলেও অনেকেই রোজা রাখতে চান। মনে রাখা উচিত, রোজা পালন এমন একটি স্বাস্থ্যকর উপায়, যা সঠিক নিয়মে করলে কোনো সমস্যা তো হয় না বরং অনেক খারাপ অবস্থারও উন্নতি ঘটানো সম্ভব। ‘সহজ উপায়ে সহজ উপায়ে রমজানে সুস্থ থাকুন’ বইটির মাধ্যমে জানা যাবে রোজা পূর্ববর্তী প্রস্তুতি, পূর্ণ মাস রোজা রাখার শক্তি অর্জন এবং রোজা শেষে ঈদ পরবর্তী সঠিক খাদ্যাভ্যাস। এমনকি যে কোনো শারীরিক সমস্যায় কীভাবে রোজা রাখবেন, সে বিষয়েও বিস্তর ধারণা পাওয়া যাবে এ বই থেকে। বইটি সংগ্রহে রাখার মতো এবং এর সুফল আপনার পরিবার, স্বজন ও বন্ধুদের মাঝেও ছড়িয়ে দিতে পারেন।
সৈয়দা শারমিন আক্তার, প্রধান পুষ্টিবিদ, ডায়েট কাউন্সেলিং সেন্টার
dietcounselingcentre@gmail.com